• 3 years ago
হাজার হাজার মানুষের অংশগ্রহণে কক্সবাজার জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি ও জামায়াতের এমপি প্রার্থী সদর উপজেলা চেয়ারম্যান জিএম রহিম উল্লাহর জানাজা শেষ হয়েছে।

বুধবার বেলা ১১টার দিকে কক্সবাজার কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে জিএম রহিম উল্লাহর জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় অংশ নিতে কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে সাধারণ মানুষের ঢল নামে।

বিকেলে দ্বিতীয় জানাজা শেষে জিএম রহিম উল্লাহকে (৫১) মা-বাবার পাশে তার জন্মস্থান ভারুয়াখালীর পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।

জামায়াতের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকলেও জিএম রহিম উল্লাহ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও পরে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।

রহিম উল্লাহ জনপ্রিয় চেয়ারম্যান এবং সবার কাছে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি ছিলেন বলে জানিয়েছেন তার জানাজায় উপস্থিত রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ। ফলে তার দুই জানাজায় লাখো জনতার উপস্থিতি ঘটে।

মঙ্গলবার দুপুরে কক্সবাজারের আবাসিক হোটেল সাগরগাঁওয়ের ৩১৬ নম্বর কক্ষে ঘুমন্ত অবস্থায় মারা যান রহিম উল্লাহ। তার মৃত্যু রহস্যজনক মনে হওয়ায় মরদেহ ময়নাতদন্তের উদ্যোগ নেয় পুলিশ।

কিন্তু পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ না থাকায় এবং এটিকে স্বাভাবিক মৃত্যু হিসেবে দাবি করায় বিনা ময়নাতদন্তে দাফনের অনুমতি দেয় পুলিশ।

বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে প্রথম জানাজা শেষে তার নিজগ্রাম ভারুয়াখালীর দারুল উলুম মাদরাসা সংলগ্ন মাঠে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। উভয় জানাজায় লাখো মানুষের উপস্থিতি সবাইকে বিমোহিত করে।

দুপুর ১টায় জিএম রহিম উল্লাহর লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্স ভারুয়াখালী পৌঁছালে পুরো এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে। তাকে শেষবারের মতো দেখতে ছুটে আসেন ছোট-বড় সবাই। এ সময় কাঁদতে থাকেন গ্রামবাসী।

বিকেল পৌনে ৩টায় তার দ্বিতীয় জানাজা নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইমামতি করেন ভারুয়াখালী ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বশর। শেষে জিএম রহিমুল্লাহকে তার বাড়ির পাশে কবরস্থানে দাফন করা হয়।

তার জানাজায় অংশ নেন- কক্সবাজার-৩ (সদর-রামু) আসনের সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমল, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা জামায়াতের আমির জাফর সাদেক, কক্সবাজার পৌরসভার সাবেক মেয়র সরওয়ার কামাল, টেকনাফের হোয়াইক্ষ্যং ইউপি চেয়ারম্যান জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির অধ্যক্ষ নুর আহমদ আনোয়ারী, কক্সব?

Category

🗞
News

Recommended