মধ্যবয়সী কুলি রমজান আলী। রাজধানীর তেজগাঁওয়ের গভর্নমেন্ট প্রেসের ভেতরে সাত সকাল থেকে ভারী বোঝা মাথায় করে ট্রাকে তুলছেন। প্রথমে বুঝতে পারেননি আজ প্রেসে এতো বিজিবি ও পুলিশ সদস্য কেন? পরে জেনেছেন, তিনি যে বোঝা মাথায় তুলছেন তাতে আছে ব্যালট পেপার। সেই ব্যালট পেপার দিয়েই আগামী ৩০ ডিসেম্বর জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং জাতির ভাগ্যে নির্ধারিত হবে।
আজ বুধবার দুপুরে এ প্রতিবেদকের সঙ্গে আলাপকালে রমজান আলী বলেন, ‘নির্বাচনটা ভালোয় ভালোয় অইলেই অয় (হলেই হয়)। দেশটা যেনো অশান্ত না অয়।’
জাতির ভাগ্যে কী হবে তা জানেন তিনি তবে তাকে সংসারের চাকা সচল রাখতে সারাজীবন মাথায় বোঝা বইতে হবে বলে হতাশার সুরে মন্তব্য করেন রমজান আলী।
গতকাল মঙ্গলবার থেকে আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটের ব্যালট পেপার বিতরণ শুরু হয়েছে। প্রথমদিন ২২ জেলা ও আজ বুধবার বাকি ৪২জেলায় ব্যালট বিতরণ করা হচ্ছে। এ উপলক্ষে তেজগাঁওয়ের সরকারি তিনটি প্রেসে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে নিবর্বচন কমিশনারের প্রতিনিধি, ম্যাজিস্ট্রেট, পুলিশ ও বিজিবি সদস্যদের ভিড় জমেছে।
সরেজমিন পরিদর্শনকালে দেখা যায়, ঢাকার বাইরে থেকে আসা পুলিশ সদস্যদের আনেকে ক্লান্ত হয়ে সোফায় বসে ঝিমুচ্ছেন, কেউবা রোদ পোহাচ্ছেন, আবার কেউবা ফল ও বাদাম কিনে খাচ্ছেন।
সেলিম নামের এক পুলিশ সদস্য জানান, তারা জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছেন। পথিমধ্যে ব্যালট পেপার যেনো ছিনতাই বা নষ্ট না হয় তা পাহারা দেবেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক নির্বাচন কমিশনের এক কর্মকর্তা বলেন, গত একমাস যাবত রাতের ঘুম হারাম। গভীর রাতে অফিস থেকে ফিরেও পরদিনের কাজের পরিকল্পনা করতে গিয়ে ঘুম ছুটে যায়। ৩০ ডিসেম্বর নির্বচন না হওয়া পর্যন্ত শান্তি নেই বলে মন্তব্য করেন ওই কর্মকর্তা।
The fate of the nation
আজ বুধবার দুপুরে এ প্রতিবেদকের সঙ্গে আলাপকালে রমজান আলী বলেন, ‘নির্বাচনটা ভালোয় ভালোয় অইলেই অয় (হলেই হয়)। দেশটা যেনো অশান্ত না অয়।’
জাতির ভাগ্যে কী হবে তা জানেন তিনি তবে তাকে সংসারের চাকা সচল রাখতে সারাজীবন মাথায় বোঝা বইতে হবে বলে হতাশার সুরে মন্তব্য করেন রমজান আলী।
গতকাল মঙ্গলবার থেকে আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটের ব্যালট পেপার বিতরণ শুরু হয়েছে। প্রথমদিন ২২ জেলা ও আজ বুধবার বাকি ৪২জেলায় ব্যালট বিতরণ করা হচ্ছে। এ উপলক্ষে তেজগাঁওয়ের সরকারি তিনটি প্রেসে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে নিবর্বচন কমিশনারের প্রতিনিধি, ম্যাজিস্ট্রেট, পুলিশ ও বিজিবি সদস্যদের ভিড় জমেছে।
সরেজমিন পরিদর্শনকালে দেখা যায়, ঢাকার বাইরে থেকে আসা পুলিশ সদস্যদের আনেকে ক্লান্ত হয়ে সোফায় বসে ঝিমুচ্ছেন, কেউবা রোদ পোহাচ্ছেন, আবার কেউবা ফল ও বাদাম কিনে খাচ্ছেন।
সেলিম নামের এক পুলিশ সদস্য জানান, তারা জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছেন। পথিমধ্যে ব্যালট পেপার যেনো ছিনতাই বা নষ্ট না হয় তা পাহারা দেবেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক নির্বাচন কমিশনের এক কর্মকর্তা বলেন, গত একমাস যাবত রাতের ঘুম হারাম। গভীর রাতে অফিস থেকে ফিরেও পরদিনের কাজের পরিকল্পনা করতে গিয়ে ঘুম ছুটে যায়। ৩০ ডিসেম্বর নির্বচন না হওয়া পর্যন্ত শান্তি নেই বলে মন্তব্য করেন ওই কর্মকর্তা।
The fate of the nation
Category
🗞
News